Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ছবি
শিরোনাম
হাইমচর উপজেলা
বিস্তারিত

নদ-নদী[সম্পাদনা]. হাইমচর উপজেলার উল্লেখযোগ্য নদী পদ্মা, মেঘনা। হাইমচর উপজেলা টি পদ্মা-মেঘনার মিলন স্থলে অবস্থিত। নদীর তীরে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বাধ নির্মাণ করা হয়েছে। নদীর পানি দ্বারা কৃষিকাজ করা হয়। অধিকন্তু এই নদীতে অনেক মাছ পাওয়া যায়। নদীতে মাছ ধরে এ উপজেলার অধিকাংশ মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। পদ্মা-মেঘনা নদী এ জনপদের মানুষের দুঃখের মূল কারণ। ক্রমশই নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যাচ্ছে এখানকার ঘর-বাড়ি। ঘর-বাড়ি হারিয়ে এখানকার মানুষ অসহায় হয়ে পড়ছে।

জানা যায় হাইমচর ইউনিয়নের সাথে শরিয়তপুর জেলার গোসাইরহাট এবং বরিশালের মুলাদী থানার সীমান্ত নির্ধারণের জন্য জটিলতা সৃষ্টি হয়। এমতাবস্থায় হেম বাবু নামক একজন দক্ষ কালেক্টরেক্ট নিয়োগ করা হয় সঠিক ভাবে সীমানা নির্ধারণের জন্য তিনি দক্ষতার সাথে তিনটি জেলার সীমানা নির্ধারণ করেন।অন্য একটি মত পাওয়া যায় যে, বিক্রমপুরের একজন জমিদারের অত্র এলাকায় একটি ছোট জমিদারী স্টেট ছিল। তার নামানুসারে হেম বাবুর চর হিসাবে অত্র এলাকার নাম হাইমচর হয়েছে।হাইমচর উপজেলায় মোট জনসংখ্যার ৫১.২৯% পুরুষ এবং ৪৮.৭১% মহিলা। স্বাক্ষরতার হার ২৫.৪% ।হাইমচর উপজেলা এক সময় জেলা বৃহৎ ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্র ছিল। যেহেতু ইহা নদীর তীরে অবস্থিত সেহেতু বিভিন্ন কৃষি পণ্যের জমজমাট বাজার বসত এখানে। প্রমত্ত মেঘনা ভাঙ্গনে হাইমচর সেই ঐতিহ্য হারিয়েছে।